নিজস্ব প্রতিবেদক: এবার আমন মৌসুমে সরকারের চাল সংগ্রহ কার্যক্রমে প্রতি কেজি চাল ৪৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে বর্তমান বাজার মূল্যের চেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ইনসেনটিভ বোনাস (প্রণোদনা) চেয়ে সরকারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন বাংলাদেশ অটোরাইস মিল অনার্স অ্যাসোসিয়েশন পাবনা জেলা শাখা।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুুপুরে পাবনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম এবং পাবনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হাসান আল নাঈমসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে এই স্মারকলিপি দেয়া হয়।
বাংলাদেশ অটোরাইস মিল অনার্স এসোসিয়েশন পাবনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে এই স্মারকলিপি তাদের হাতে তুলে দেয়া হয়। এসময় মধু বিশ্বাস ও তারিকুজ্জামান নোবাব উপস্থিত ছিলেন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সকারের সকল নীতিমালা মেনে আমরা দীর্ঘদিন যাবত চাউল সংগ্রহ করে আসছি। গত ৩-৪ বছর ধরে সরকারের নির্ধারিত মুল্য থেকে বাজার মুল্য বেমি থাকায় আমরা প্রতি কেজিতে ২ টাকা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি। বর্তমান সরকারের দর ৪৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে যা বাজার মুল্য হতে ৩-৪ টাকা কম। ফলে এই দামে আমরা সরবরাহ করলে বড় ক্ষতির সম্মুখিন হবো। ২০০৮ সালেও একই ধরনের ক্ষতির সম্মুখিন হই কিন্তু তৎকালীন সরকার ক্ষতি লাগবের জন্য প্রতি কেজি ২ টাকা ইনসেনটিভ বোনাস প্রদান করে। যার ফলে ক্ষতি অনেকাংশেই কমে যায়। তাই সেই সময়ের ন্যায় এবারও তিনটাকা ইনসেনটিভ বোনাস দেয়ার দাবি জানিয়ে এই স্মারকলিপি দিলাম।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.