খুলনায় ৪ জনসহ বিভাগের ৩৬ আসনে ৯০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল

খুলনা ব্যুরো: খুলনা বিভাগের ৩৬টি আসনে মোট ৯০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। আদালতের সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায়, ঋণখেলাপী, মনোনয়নপত্রে ত্রুটিসহ বিভিন্ন কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন স্ব স্ব রিটার্নিং কর্মকর্তা। বর্তমানে এই ৩৬টি আসনে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ২৬১ জন।

খুলনায় মনাসহ ৪ জনের বাতিল ঃ খুলনার ৬টি আসনে ৪ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বর্তমানে ৬টি আসনে প্রার্থী রয়েছে ৪৭ জন। তারা হলেন খুলনা-২ আসনে জাতীয় পার্টির এরশাদুজ্জামান ডলার, খুলনা-৬ আসনে বিএনপির শফিকুল আলম মনা, স্বতন্ত্র সুব্রত কুমার বাইন ও আবদুল কাদের।

এর মধ্যে প্রস্তাবক অন্য এলাকার ভোটার হওয়ায় ডলারের, ঋণ খেলাপীর জামিনদার হওয়ায় শফিকুল আলম মনার এবং ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর ভুয়া থাকায় অন্য দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।

এ ব্যাপারে জেলা বিএনপি সভাপতি শফিকুল আলম মনা বলেন, শনিবার জামিনদারের ঋণের বিষয়টি আমি জানতে পারি। রবিবার আমি নিজেই ওই ব্যক্তির ঋণের ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার পুরোটা পরিশোধ করেছি। ফনিক্স লিজিং কোম্পানির ম্যানেজার সকল ঋণ পরিশোধ মর্মে লিখিত প্রত্যয়নপত্রও দিয়েছেন। তিনি বাছাইকালে উপস্থিত হয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এক প্রার্থীর ৩ মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ছিলো। বাছাইয়ের সময় তাকে পরিশোধের সময় দেয়া হয়। বিল পরিশোধের পর তার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু টাকা পরিশোধের পরেও আমার মনোনয়নপত্র বাতিল হলো। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনে আমি আপীল করবো।

যশোরে ২৬ জনের বাতিল: যশোরের ছয়টি আসনে ২৬টি মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। এর মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৬ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। যশোরের ছয়টি আসনে বর্তমানে বৈধ মনোনয়ন থাকলো ৪০ জনের।

যশোর-১ (শার্শা) আসনে এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর না থাকায় স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন জমাদানকারি জামায়াত নেতা মওলানা আজীজুর রহমান ও আয়কর রিটার্ণ জমা না দেয়ায় জাকের পার্টির সাজেদুর রহমান ডাবলুর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

যশোর-২ (ঝিকরগাছা-চৌগাছা) আসনে সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় বিএনপির সাবিরা নাজমুল মুন্নি, স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমাদানকারি এবিএম আহসানুল হক এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর দাখিল না করায় এবং জাতীয় পার্টির মুক্তি ফিরোজ শাহ্, ইসলামি ঐক্যজোটের শহিদুল ইসলাম ইনসাফি, গণফোরামের মেজর (অব.) আসাদুজ্জামান, বিএনএফের আব্দুল্লাহ্ আল মাসুদ ও জাকের পার্টির মহিদুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

যশোর-৩ (সদর) আসনে আয়কর রিটার্ণ না থাকায় ইসলামী আন্দোলনের মফিজুল আলম, বিএনএফের প্রশান্ত বিশ্বাস, জেএসডির সৈয়দ বিপ্লব আজাদ ও যুক্তফ্রন্টের মারুফ হাসান কাজল এবং দলীয় প্রত্যাহারপত্র জমাদানিকারি আওয়ামী লীগের শাহিন চাকলাদার, যশোর-৪ (অভয়নগর-বাঘারপাড়া) আসনে প্রয়াত পুত্র সাইফুদ্দিন আল-আজাদ নয়ন ঋণখেলাপি থাকায় যুক্তফ্রন্টের নাজিম উদ্দিন আল আজাদ এবং আয়কর রিটার্ন না থাকায় ন্যাপ (ভাসানী) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ও জাকের পার্টির লিটন মোল্যার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

যশোর-৫ আসনে দলীয় টিকিট না থাকায় বিএনপির আবু মুসা, বিদ্যুৎবিল খেলাপি হওয়া ও আয়কর রিটার্ণ জমা দেওয়ায় ইসলামি আন্দোলনের ইবাদুল ইসলাম খালাসী, আয়কর রিটার্ণ জমা দেওয়ায় জাগপার নিজাম উদ্দিন অমিত ও এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর না থাকায় স্বতন্ত্রপ্রর্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল হাসান বারী, যশোর-৬ আসনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ায় জাকের পার্টির শেখ শাহিদুজ্জামান ও বিএনএফের প্রশান্ত বিশ্বাস, এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর না থাকায় স্বতন্ত্রপ্রার্থী নুরুল ইসলাম খোকন এবং দলীয় টিকিট না থাকায় প্রত্যাহারপত্র জমাদানিকারি আওয়ামী লীগের শাহিন চাকলাদারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

বাগেরহাটে ৩ জনের বাতিল :  বাগেরহাটের ৪টি আসনে ৩ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এর মধ্যে ঋণ খেলাপির অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী আহমেদ জোবায়ের, মনোনয়নপত্রে ত্রুটি থাকায় একই দলের বাগেরহাট-২ আসনের প্রার্থী শেখ মোস্তাফিজুর রহমানের মনোনয়নপত্রে ত্রুটি থাকায় বাগেরহাট-৪ আসনে এনপিপির প্রার্থী আমিনুল ইসলাম খানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। বাগেরহাটের ৪টি আসনে এখন বৈধ প্রার্থী ২৬ জন।

সাতক্ষীরায় ৭ জনের বাতিল ঃ সাতক্ষীরায় ৪টি আসনে ৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বর্তমানে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ৩১ জন। সাতক্ষীরা-১ আসনে ১৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এর মধ্যে দলীয় মনোনয়ন না থাকায় আওয়ামী লীগ নেতা বিএম নজরুল ইসলাম, জনতা ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হওয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা বিশ্বজিত সাধু, ভোটার তালিকার ত্রুটির কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস.এম মুজিবুর রহমান, এক শতাংশ ভোটার তালিকা সঠিক না থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল ইসলাম এবং মনোনয়নপত্রের তথ্য অসম্পন্ন থাকায় ন্যাপের মো. হায়দার আলী’র মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এই আসনে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা এখন ৯ জন।

সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে হলফনামা না থাকায় জেএসডি মনোনীত প্রার্থী আফসার আলীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এ আসনে ১০ প্রার্থীর মনোনয়ন বহাল রয়েছে। সাতক্ষীরা-৩ আসনে কারও মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়নি।

সাতক্ষীরা-৪ আসনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী খলিলুর রহমানের এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর দাখিল না করায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এই আসনে বাকী ৮ প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ বলে বিবেচিত হয়েছে।

নড়াইলে ৮ জনের বাতিল ঃ নড়াইলের দুটি আসনে মোট ৮জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বর্তমানে প্রার্থী আছেন ১৬ জন।
নড়াইল-১ আসনে ৩ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তারা হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সিকদার মোঃ শাহাদত হোসেন দুলু, অবসরপ্রাপ্ত লে. কমান্ডার ওমর আলী ও প্রকৌশলী শেখ মিজানুর রহমান। এই আসনে বৈধ প্রার্থী ৮ জন।

নড়াইল-২ আসনে ৫ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এর মধ্যে সাবেক এমপি মুফতি শহিদুল ইসলামের দুদকের একটি মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায়, বিদেশ থাকা এবং স্বাক্ষর সঠিক না হওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। এছাড়া ভোটারের স্বাক্ষরে ত্রুটি থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মুফতি তালহা ইসলাম, ফকির শওকত আলী, মোঃ জামাল উদ্দীন ও মোঃ মনির হোসাইনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বর্তমানে এ আসনে বৈধ প্রার্থী ৮ জন।

চুয়াডাঙ্গায় ৪ জনের বাতিল: চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে ৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তারা হলেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মুসলিম লীগের প্রার্থী মেরিনা আকতার ও জাকের পার্টির প্রার্থী আলমাস হোসেনের, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন ও স্বতন্ত্র নূর হাকিম। এর মধ্যে সমর্থক তার স্বাক্ষর অস্বীকার করায় জামায়াতের রুহুল আমিন এবং হলফনামায় স্বাক্ষর না করায় বাকি ৩ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

ঝিনাইদহে ১৫ জনের বাতিল :  ঝিনাইদহের ৪টি আসনে মোট ১৫ জনের মনোনায়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। ৪টি আসনে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়ালো ২৫ জন।

ঝিনাইদহ-১ আসনে শৈলকুপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক এমপি আবদুল ওহাব ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু বকরের, ঝিনাইদহ-২ আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র সাইদুল হক, বিএনপির জেলা সভাপতি ও সাবেক এমপি মসিউর রহমান, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম এ মজিদ, জাকের পার্টির জেলা সভাপতি আবু তালেব সেলিম, স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউসুফ পারভেজ এবং বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী মীর রবিউল ইসলাম লাভলুর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

এছাড়া ঝিনাইদহ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ব্যারিস্টার কামরুজ্জামান স্বাধীন, স্বতন্ত্র নাজমুল হুদা ও বিএনএফের ইঞ্জিনিয়ার ইসমাইল হোসেনের, ঝিনাইদহ-৪ আসনে বাম জোটের ফনিভূষণ রায়, বিএনএফের ওয়াদুদুর রহমান, এনপিপি’র মোঃ কামরুল হাসান, স্বতন্ত্র জহরুল ইসলাম এবং কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক এমপি আবদুল মান্নানের মনোনায়নপত্র বাতিল হয়েছে।

এর মধ্যে দুই সাবেক এমপি বিএনপি নেতা মশিউর রহমান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল ওহাব আদালতের দন্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় এবং হরিণাকুন্ডু উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা এম এ মজিদ ও আওয়ামী লীগ নেতা ও পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টুর পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়ায় মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।

মেহেরপুওে ১০ জনের বাতিল ঃ মেহেরপুরের দু’টি আসনে ১০ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। বর্তমানে দুটি আসনে প্রার্থী রয়েছেন ২০ জন।

মেহেরপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন না থাকায় প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে সাবেক সংসদ সদস্য প্রফেসর আবদুল মান্নান, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মিয়াজান আলী, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলামের। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমানের এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর না থাকায় এবং একই কারনে বিএনপি নেতা আবদুর রহামানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এই আসনে ১৩ জনের মধ্যে ৫ জনের প্রার্থীতা বাতিল হয়েছে। বর্তমানে প্রার্থী আছেন ৮ জন।

মেহেরপুর-২ আসনে দলীয় মনোনয়ন না থাকায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেক, আওয়ামী লীগ নেতা মখলেছুর রহমান মুকুল, গাংনীর সাবেক মেয়র আহম্মেদ আলী, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম সাজ্জাদ লিখন, জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা নূরজাহান বেগমের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। মেহেরপুর ২ আসনে ১৭ জনের মধ্যে ৫ জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। বর্তমানে প্রার্থী আছেন ১২ জন।

মাগুরায় ৪ জনের বাতিল ঃ মাগুরার দু’টি আসনে ৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। দুটি আসনে বর্তমানে প্রার্থী রয়েছেন ১০ জন।
মাগুরা-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কুতুব উল্লাহ হোসেন মিয়া কুটি ও অ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন এবং গণফোরামের প্রার্থী ডা. মিজানুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। মাগুরা-২ আসনে বাতিল হয়েছে বিএনপির বিকল্প প্রার্থী মেহেদী আল মাসুদের মনোনয়নপত্র। হলফনামাসহ মনোনয়নপত্রে ত্রুটির কারণে এই ৪ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং অফিসার ও মাগুরার জেলা প্রশাসক আলী অকবর।

কুষ্টিয়ায় ৯ জনের বাতিল: কুষ্টিয়ার ৪টি আসনে দুজন সাংসদসহ নয়জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। বর্তমানে ৪টি আসনে প্রার্থী রয়েছেন ৩৩ জন।

কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনের দলীয় মনোনয়নপত্র জমা না দেয়ায় সাবেক সাংসদ ও দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আফাজ উদ্দিন আহমেদ, মুসলিম লীগ প্রার্থী আবদুল খালেক সরকার ও জাসদ (বাদল-আম্বিয়া) অধ্যক্ষ রেজাউল হকের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে জামায়াত নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল গফুর ও বসির আহম্মেদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। গফুরের এক শতাংশ ভোটারের মধ্যে ছয় সাতজনের স্বাক্ষর ও টিপসহি ছিল না।
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে কারও প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়নি। কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না থাকায় বর্তমান সাংসদ আবদুর রউফ, ঋণখেলাপী হওয়ায় জাসদের (ইনু) রোকনুজ্জামানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এনপিপির তাছির উদ্দিন ও স্বতন্ত্র মেহেদী হাসান মাসুদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে স্বাক্ষর না মেলার কারণে।#

সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর খুলনা ব্যুরো প্রধান এইচ এম আলাউদ্দিন।#

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.